ঘড়ি সবার পছন্দের একটি জিনিস এবং শখের একটি জিনিস। তবে পছন্দের তালিকার মধ্যে রয়েছে ভিন্ন রকম মনোভাব। ঘড়ির মধ্যে রয়েছে দামের পার্থক্য এবং মানের পার্থক্য। এখন আপনাকে যদি রোলেক্স ঘড়ি নাম সম্পর্কে বলা হয়। তাহলে হয়তো আপনি একটু আকস্মিক হয়ে যাবেন। রোলেক্স ঘড়ি সম্পর্কে আমার সকলেই অবগত। রোলেক্স শুধু মাত্র একটা নাম নয় এটি একটি আভিজাতের প্রতীক। এই ঘড়ি প্রায় সকল মানুষেরই একটা স্বপ্ন।
এই ঘড়ি যেমন মানে দিক দিয়ে বিশ্বের সবথেকে উন্নত এবং দামের দিক থেকেও সব থেকে বেশি। এই ঘড়ি সম্পর্কে অনলাইনে অনেকেই বিস্তারিত তথ্য জানতে অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকেন। তবে এখানে আপনাদেরকে জানাবো এই রোলেক্স ঘড়ির দাম কত ২০২৪। ১৯০৫ সালে লন্ডনে ২৫ বছর বয়সি উইলসড্রফ তার শ্যালকের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ঘড়ি তৈরির কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠা করেন। এই রোলেক্স ঘড়ির প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর পর ১৯১৯ সালের দিকে রোলেক্স তার কারখানাটি স্থানান্তর করে নেন সুইজারল্যান্ডে। এই ঘরেই বিশ্বের সবথেকে দামি ঘড়ির মধ্যে অন্যতম। এই ঘড়ির দাম বাংলাদেশি টাকায় প্রায় কোটি টাকার উপরে হয়ে থাকে।
যে ঘুড়িগুলো ধনীর দুলালী ছাড়া কেউই ব্যবহার করতে পারেনা। এই সাধারণ মানুষের কাছে ব্যবহার করা একটি স্বপ্ন মাত্র। আর আমরা সকলেই হয়তো ইতিমধ্যে অবগত যে পুরো বিশ্বে এবং বাংলাদেশের উচ্চ মানের যান্ত্রিক গণজগতে রোলেক্স ঘড়ি বিশ্বের সর্বোচ্চ স্থানে রয়েছে। বাংলাদেশের অনেক ব্যক্তি রয়েছেন যারা এই ঘড়ি ক্রয় করতে আগ্রহী এবং ক্রয় করা ক্ষমতা রয়েছে। এখন আপনি যদি এই ঘড়ি ক্রয় করতে চান নতুবা এখানে দাম জানতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্ট থেকেই রোলেক্স ঘড়ির দাম কত জানতে পারবেন। একটু নিচে প্রবেশ করে রোলেক্স ঘড়ির দাম জেনে নিন।
রোলেক্স ঘড়ির দাম কত ২০২৪
এই রোলেক্স ঘড়ি সাধারণত সেলিব্রেটি লোক এবং বিশ্বের ধনী লোকেদের ব্যবহার করতে দেখা যায়। এ ঘড়ি জনসাধারণের ব্র্যান্ড নয় বরং এমন একটি ব্র্যান্ড যা শুধু ধনীদের হাতেই শোভা পায়। কেউ চাইলেও এই ঘড়ি খুব সহজেই ক্রয় করতে পারেনা। এ ঘড়ি ক্রয় করতে হলে থাকতে হবে অঢেল সম্পত্তির মালিক। এখন বাংলাদেশে বসবাসকারী যারা এই ঘড়ি ক্রয় করার জন্য এখানে দাম জানতে এসেছেন তাদেরকে সাধুবাদ জানাই। এখান থেকে রোলেক্স ঘড়ির দাম কত ২০২৪ জানতে পাবেন।
এ রোলেক্স ঘড়ি আপনি সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকায় একটি পেয়ে যাবেন। এবং সর্বোচ্চ প্রায় কয়েক কোটি টাকায় পেয়ে যাবেন। তবে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে একটি রোলেক্স ঘড়ি ক্রয় করতে চান তাহলে আপনাকে সর্বনিম্ন ৫৫ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৭ লাখ টাকা দিয়ে একটি ক্রয় করতে পারবেন। তবে যেসব মডেলের এই রোলেক্স ঘড়িগুলো বাংলাদেশ থেকে পেয়ে যাবেন তা নিম্নে মডেল এবং নাম উল্লেখ করে তার বিস্তারিত মূল্য উল্লেখ করা হলো। তবে এখান থেকে আপনারা এ রোলেক্স ঘড়ির সম্পর্কে পুরো ধারণা পেয়ে যাবেন। অতএব একটু নিচে প্রবেশ করুন।
কম দামে রোলেক্স ঘড়ি
এ রোলেক্স ঘড়ি চাইলে কেউ কিনতে পারেনা। এর অনেক ঘড়িগুলো তৈরি হওয়ার সাথে সাথে বিক্রি হয়ে যায় অর্থাৎ আগে থেকেই বিত্তবান ব্যক্তিরা অর্ডার করে রাখে। তবে আপনি বাংলাদেশের থেকে কম দামের ঘড়ি পেয়ে যাবেন। যেগুলোর দাম না হলে করলেও চলে। তবে অনেকেই খুব শখের বসে কমদামের রোলেক্স ঘড়ি ক্রয় করতে চান। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের সাধারণ ব্যক্তিরা যারা কন্যাকে রোলেক্স ঘড়ি কিনতে চান তারা এই কপি করে কিনতে পাবেন।
যেমন এর দাম মূলক ভাবে অনেক কম। আপনি বাজারের রোলেক্স ঘড়ির কপি পেয়ে যাবেন। অর্থাৎ সর্বনিম্ন আপনি ২০০ টাকা দিয়ে একটি কপি রোলেক্স ঘড়ি কিনতে পারবেন। যেগুলো বাজারে কপি হিসেবে বিক্রি করা হয়। আর যদি আসল রোলেক্স ঘড়ির কম দামের ভিতরে একটু ভালো মানের কিনতে চান তাহলে আপনাকে সহনিমার ৪ লাখ ২৫ হাজার টাকা খরচ করতে হবে।। তবে সত্যিকারের এ বিষের অন্যান্য দেশে এ রোলেক্স ঘড়ির দাম প্রায় কয়েক কোটি টাকা পর্যন্ত। যেগুলো সাধারণ মানুষের হাতের নাগালের বাইরে।
বাংলাদেশের রোলেক্স ঘড়ির দাম কত
ইতিমধ্যে এখানে বাংলাদেশের রোলেক্স ঘড়ির দাম সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। এখন জানাবো এই রোলেক্স ঘড়ি বাংলাদেশে কত টাকায় পেয়ে যাবেন। আপনি যদি একজন বাঙালি হতে হয়ে থাকেন তাহলে এ রোলেক্স ঘড়ি বাংলাদেশে আপনি সর্বনিম্ন ৫৫ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ প্রায় ১৭ লাখ টাকা দিয়ে কিনতে পারবেন।
পূর্বে এই রোলেক্স ঘড়ি বাংলাদেশের ক্রয় করা সম্ভব হতো না, কিন্তু বাংলাদেশের ২০১৮ সালের পর থেকে বাংলাদেশে রাজধানী থেকে এই ঘড়ি ক্রয় করা সম্ভব। এই ঘড়ি বিশ্বের অন্যান্য ঘড়ি থেকে সব থেকে মানে এবং ভালো। এই ঘড়ি কে পরীক্ষা করার জন্য পানির গ্লাসে করে বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করা হয়। এই ঘড়ি এতটাই মজবুত যেখানে পানির ৩০০ মিটার নিচের চাপ সহ্য করার ক্ষমতা রাখে এবং সেখানে আপনাকে সঠিক সময় বলে দেয়ার ক্ষমতা রাখে।
রোলেক্স ঘড়ি অনলাইন শপ
যদি এই রোলেক্স ঘড়ি অনলাইনে কিনতে চান তাহলে আপনাকে খুব সাবধানতার সহিত এগুলি ক্রয় করতে হবে। তবে বাংলাদেশে একটি বিশ্বস্ত শপ বা দোকান রয়েছে। যে দোকান থেকে আপনি সশরীরে উপস্থিত থেকে অথবা অনলাইনে অর্ডার করে এই রোলেক্স ঘড়ি ক্রয় করতে পারবেন। দোকানটির নাম হচ্ছে ওয়াচ শপ বিডি। অথবা অনলাইনে (watchshop bd) লিখে সার্চ করলেই আপনি রোলেক্স সহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ঘড়ি ক্রয় করতে পারবেন।
রোলেক্স ঘড়ির দাম বেশি কেন
অনেকেই অনলাইনে এসে এই ঘড়ির দাম সম্পর্কে জেনে খুবই অবাক হয়ে থাকেন। এবং প্রায় সবার মনে একটা প্রশ্নের এই রোলেক্স ঘড়ির এত দাম কেন..? অর্থাৎ অন্য কোথাও অনুসন্ধান করে এই প্যারাটি একটু বিস্তারিত দেখুন। তাহলেই জানতে পারবেন এই রোলেক্স ঘড়ির দাম এত বেশি কেন।
এ রোলেক্স ঘড়ির দাম এত বেশি হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে এই ঘড়িতে গোল্ড প্লাটিনাম এবং অন্যান্য দামি দামি ধাতু ব্যবহার করা হয়। আর এইসব ধাতুগুলো তাদের নিজস্ব ক্ষণি থেকে উত্তোলন করা হয়ে থাকে, যেগুলো মানে একদম নিখুঁত। আর এইগুলো হচ্ছে রোলেক্স ঘড়ির দাম বৃদ্ধি হওয়ার অন্যতম কারণ। এর থেকেও অন্যতম এবং আকস্মিক দাম বৃদ্ধি হওয়ার কারণ হচ্ছে একটি ঘড়ি তৈরি করতে প্রায় এক বছরের বেশি সময় লাগে। এই ঘড়ি তৈরিতে খুব সতর্কতা অবলম্বন করে কাজ করা হয়। এবং এ ঘড়ি তৈরি করতে নিখুঁত কারিগর নিয়োজিত থাকে। আর এই ঘড়িতে ব্যবহৃত সোনাগুলো ১৮,২২ এবং ২৪ ক্যারেটের এবং সবথেকে উন্নত মানের প্লাটিনাম দিয়ে তৈরি হয় প্রতিটি ঘড়ি।
এছাড়াও এখানে তারা স্টিল ৯০৪ এল গ্রেডের ব্যবহার করে থাকেন। এখানে ৩১৬ এল গ্রেডের চেয়েও অনেক টেক সই এবং অনেক দামি ও দুর্লভ। এগুলো অন্য কোন ঘড়িতে ব্যবহার করা হয় না। এছাড়াও এই ঘড়িতে সুখ্যমানের হীরা এবং মূল্যবান রত্ন সহ এই রোলেক্স ঘড়ি কে সাজানো হয়ে থাকে। যেগুলো দেখতেই বিশ্বের অন্য ঘড়ি থেকে একদম আলাদা এবং সবথেকে নিখুঁত মানের। এই ঘুড়ির দাম বৃদ্ধি হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে ৫ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত অনায়াসে ব্যবহার করা যায়। এবং কোনরকম সমস্যা ছাড়া সর্বনিম্ন ১০০ বছর পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও আরবি বিভিন্ন কারণ রয়েছে যেগুলো এই রোলেক্স ঘড়ির দাম বৃদ্ধিতে সহায়ক।
রোলেক্স ঘড়ি এত জনপ্রিয় কেন ?
এই রোলেক্স ঘড়ির সদর দপ্তর বর্তমানে এর সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ড। জনপ্রিয় হওয়ার বিশেষ কিছু কারণ রয়েছে। যে কারণে পুরো বিশ্ব জুড়ে এত জনপ্রিয়। এত জনপ্রিয় হওয়ার কারণগুলো হচ্ছে :
- পৃথিবীর দামি ১০ টি ঘড়ির মধ্যে একটি হচ্ছে রোলেক্স ঘড়ি। বিশ্বের সবথেকে দামি ঘড়িগুলোর মধ্যে, একটি এর কারণ এই ঘড়িতে বিভিন্ন ধরনের ধাতু, সোনা ,হীরা ইত্যাদি ব্যবহারকারীর কারণে মানুষের কাছে অধিক জনপ্রিয় এই রোলেক্স ঘড়ি।
- এই ঘুড়ি ব্যবহারে সর্বনিম্ন পাঁচ বছর থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত অনার্সের ব্যবহার করা যায়। এবং কোনরকম সমস্যা নিশ্চিন্তে আপনি ১০০ বছর পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার পৃথিবীতে বেঁচে থাকার পুরো আয়ুষ্কাল পর্যন্ত এই ঘড়ি ব্যবহার করতে পারবেন।
- জনপ্রিয় হওয়ার অন্যতম আরেকটি কারণ হচ্ছে, এই ঘড়ি বিক্রির সময় পানির পাত্রে করে বিক্রি করা হয়। এবং বাজারে ছাড়ার পূর্বে এই ঘড়ির বিভিন্নভাবে পরীক্ষা-নিক্ষা করে বাজারে ছাড়া হয়। যেমন পরীক্ষা শুরু পানির ৩৩০ ফুট গভীরে রেখে তারপর পরীক্ষা করা হয়। আর এত পানির গভীরেও আপনাকে সঠিক টাইম বলে দিতে এই রোলেক্স ঘড়ি সক্ষম।
রোলেক্স পার্লমাস্টার ঘড়ির দাম কত
এই রোলেক্স ঘড়ির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের মডেল এবং বিভিন্ন মানের ও বিভিন্ন দামের রয়েছে। এই রোলে ঘড়ির মধ্যে ক্যাটাগরির এবং বিভিন্ন ডিজাইনের এবং মানে হয়ে থাকে। এর মধ্যে অন্যতম একটি কালেকশন হচ্ছে পার্লমাস্টার। এই ঘড়ির দাম অনেকেই জানতে চান। এই পার্লমাস্টার ঘড়ি দাম রোলেক্স ঘড়ির অন্যান্য ঘড়ি থেকে অনেক বেশি দামের হয়ে থাকে। যেমন বর্তমানে পার্লমাস্টার কালেকশনের মধ্যে এই ঘড়ির মূল্য ৫৩ হাজার ডলার। আর এই ঘড়ি সবচেয়ে রোলেক্সের তালিকার শীর্ষে অবস্থান তুলে নিয়েছে।
ঘড়িটি ৮৭,০০০ ডলার টাকা এর জন্য খুচরো, তবে আপনার কেনার সময় হীরার বাজার মূল্যের উপর নির্ভর করে এর দাম পরিবর্তিত হতে পারে। ঘড়িটি 34mm এবং 39mm ক্ষেত্রে আসে এবং এটি একচেটিয়াভাবে হলুদ সোনা, সাদা সোনা এবং রোজ গোল্ডে পাওয়া যায়।
অরিজিনাল রোলেক্স ঘড়ি চেনার উপায়
আসল রোলেক্স ঘড়ি ক্রয় করার বা চেনার বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে। এবং বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে যেগুলো দেখলে খুব সহজেই অরিজিনাল রোলেক্স ঘড়ি চিনে ফেলা যায়। তাই এখানে রোলেক্সের অরজিনাল ঘড়ি কেনার উপায়
- Rolex ঘড়ি চেনার উপায় এর মধ্যে আপনি যেকোনো একটি পরীক্ষা প্রথম থেকে শুরু করতে পারেন। যেমন প্রথমত পরীক্ষা করতে পারেন এর ভেতরে যন্ত্রাংশ সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা। সবসময় মনে রাখতে হবে রোলেক্স উৎপাদিত ঘড়িগুলো স্বয়ংক্রিয় মুভমেন্টের মাধ্যমে চালিত। এছাড়াও এই ঘড়িতে টিক টিক শব্দ হয়। সেটিও ভালোভাবে লক্ষ্য করবেন।
- পরবর্তীতে যে বিষয়টি লক্ষ্য করবেন তা হচ্ছে এইসব রোলেক্স আসল ঘড়ির পিছনের অংশ মসৃণ ধাতবের দ্বারা তৈরি হয়ে থাকে।
- আপনার রোল একটু ঘড়ির রেপ্লিকেটর ভালোভাবে যাচাই করে নিন।
- এছাড়া এই প্রতিটি রোলেক্স ঘড়িতে ছয় কাটার একটি ছোট মুকুট খোদাই করা থাকে যা একটি স্বতন্ত্রের বৈশিষ্ট্যের। আপনি এই মুকুটটি ভালোভাবে ম্যাগনিফাইং গ্লাস দ্বারা পরীক্ষা করে নিবেন। যদি মুকুটটি থাকে তাহলে এই ঘড়িটি আসল রোলেক্স ঘড়ি।
- এরপর সাইক্লোপস ভালোভাবে আপনি পরীক্ষা করে দেখে নিন। এটি দ্বারা আসল রোলেক্স ঘড়ি চিনতে অনেক বড় রকমের সাহায্য থাকে। এই সাইক্লোপস হচ্ছে ডিসপ্লেতে একটুখানি ছোট ম্যাগনিফাইং গ্লাস ব্যবহার করা হয়। মূলত এ ম্যাগনিফাইং অংশটুকুকে সাইক্লোপস বলা হয়।
- এছাড়া আরো বিভিন্ন কারণ রয়েছে যেগুলো দ্বারা আসল রোলেক্স ঘড়ি চিনতে সহায়তা করে থাকে।
বাংলাদেশের রোলেক্স ঘড়ির শোরুম
আপনারা যারা বাংলাদেশের ভিতর থেকে রোলেক্স ঘড়ি ক্রয় করতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য এখানে শোরুমের নাম উল্লেখ করেছি। অর্থাৎ বাংলাদেশের যে দোকান থেকে আপনারা এই রোলেক্স ঘড়ি ক্রয় করতে পারবেন তা হচ্ছে শ্যামলী স্কয়ার শপিংমল চারতলায় ৪৩৮ এবং ৪৩৯ নং দোকান। আপনারা এই উল্লেখিত দোকানে গিয়ে বাংলাদেশ থেকে এই রোলেক্স ঘড়ি ক্রয় করতে পারবেন। দোকানটির নাম হচ্ছে ওয়াচ শপ বিডি।
শেষ কথা
রোলেক্স ঘড়ি হচ্ছে আভিজাত্যের প্রতীক। হয়তো এই আর্টিকেল থেকে আপনারা আপনাদের অনুসন্ধান করার বিস্তারিত তথ্য এখান থেকে জানতে পেরেছেন। এখানে আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদের জন্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। বিশেষ করে এখান থেকে আপনারা রোলেক্স ঘড়ির দাম কত ২০২৪ তা জানতে পেরেছেন। আর আজকের আর্টিকেলটি ছিল আপনাদেরকে বিশেষভাবে এই রোলেক্স ঘড়ির দাম বিস্তারিতভাবে আপনাদের জন্য উল্লেখ করা। যদি এই পোস্ট আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে এবং তথ্যবহুল হয়ে থাকে। তাহলে আপনার আশেপাশের ব্যক্তিদেরকে এই পোস্ট অবশ্যই শেয়ার করে জানিয়ে দিবেন। ধন্যবাদ
আরও দেখুনঃ
One Comment on “রোলেক্স ঘড়ির দাম কত ২০২৪”