চীন পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাথে এ দেশের সম্পর্ক নিবিড়ভাবে জড়িত। চীনের সাংবিধানিক নাম ঘুনা প্রজাতন্ত্রী চীন বা সংক্ষেপে গণচীন নামে পরিচিত। এই চীন দেশ বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল একটি দেশ। এদেশে প্রায় জনসংখ্যা ১৪৪ কোটি। আমরা জানি যে এ দেশটির শহরের নাম বেইজিং। আর পুরো চীনে বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ বসবাস করে থাকেন। ব্যবসায়িক দিক থেকে অনেক মানুষ চীনে বর্তমানে বসবাসরত আছেন।
এ পোস্ট থেকে আপনারা চায়না টাকার রেট সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও চায়না টাকার বিভিন্ন অংকের মান আমরা এখানে উল্লেখ করেছি। যদি প্রথম থেকে এ পোস্ট শেষ পর্যন্ত পড়ুন তাহলে আপনি নিজে নিজেই বিভিন্ন টাকার মান হিসাব করে বের করতে পারবেন। অর্থাৎ চায়নার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা সরাসরি আপডেট তথ্য এখান থেকে জানতে এ পোস্ট প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
চায়নার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
যারা চায়নার মুদ্রা সম্পর্কিত সকল তথ্য এখানে জানতে এসেছেন তাদেরকে স্বাগতম। আপনারা এ পোস্ট থেকে চ্যানেল মুদ্রা সম্পর্কিত সাক্ষর তথ্য জানতে পারবেন। বিশেষ করে চায়না প্রবাসী ভাইদের জন্য এই পোস্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও এ চায়নার টাকা সম্পর্কে বাংলাদেশের অনেকেই খুব আগ্রহের সাথে অনলাইনে এসে অনুসন্ধান করে থাকেন। তাই চায়না টাকা বিভিন্নভাবে আমরা আপনাদের মাঝে উল্লেখ করেছি।
যে বিষয়গুলো এখান থেকে আপনারা জানতে পারবেন তা হচ্ছে চায়না টাকার রেট। যেটা প্রত্যেক চায়না প্রবাসী ভাইদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। চায়না মুদ্রার নাম কি? চায়না থেকে বাংলাদেশের বাংলাদেশের টাকার পার্থক্য। এছাড়াও চায়নার ১০০ টাকা চায়নার ৫০০ টাকা চায়নার ১০০০ টাকা ইত্যাদি জানতে পারবেন। এবং ব্যাংক সিস্টেম পদ্ধতি ব্যবহার করে বাংলাদেশে টাকা পাঠালে টাকার পরিমাণ কেমন পাবেন তা নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে। অতএব এই পোস্ট প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পড়ুন।
চায়নার টাকার রেট
এখানে চায়না টাকা বা চায়না মুদ্রা সম্পর্কিত সকল উল্লেখ করা হয়েছে। আ আইএমএফ ‘হাই ভ্যালু কারেন্সি’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। চীনের ইউয়ান তাদের মধ্যে অন্যতম। অর্থাৎ আজকের চায়না টাকা রেট হচ্ছে ১৫.১৩ টাকা। চায়নার এই মুদ্রার মান সময় অনুযায়ী এবং অর্থনৈতিক বিভিন্নভাবে কারণে পরিবর্তন হয়ে থাকে। তাই প্রতিনিয়ত আপডেট তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
চায়নার মুদ্রার নাম কি
বিশ্বের পাঁচটি দেশের মুদ্রাকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে স্বীকৃতি পেয়েছে। আর চায়না দেশের মুদ্রার নাম হচ্ছে ইউয়ান। আবার রেন্মিন্বি প্রথাগত চীনা বা গনচীনে সরকারি মুদ্রা। এদেশের মুদ্রার কোড হচ্ছে CNY। আইএমএফ-এর কারেন্সি বাস্কেটে ইউয়ান স্বীকৃতি পেয়েছে ২০১৬ সালে।
চায়না থেকে বাংলাদেশের টাকা পার্থক্য
অনেকে জানা থেকে বাংলাদেশের টাকার পার্থক্য জানতে চান। আর বাংলাদেশের টাকা মধ্যে যে পার্থক্য তা উল্লেখ করেছি। বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে টাকা আর পার্থক্য হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। চীন বাংলাদেশ থেকে অনেক উন্নত একটি দেশ। চীন হচ্ছে বাংলাদেশের শিশু আমদানিকারক একটি দেশ। বাংলাদেশ চীন থেকে প্রতিবছর ১৪ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলারের মতো আমদানি করে থাকে। যা টাকার মান অনেক বেশি। এতটাও আমদানি করার পরেও বাংলাদেশ চীনের এক ডলারের কাছে পৌঁছাতে পারেনি। বাংলাদেশের বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের কারণে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে পিছিয়ে রয়েছেন। তবে আজকের চ্যানেল থেকে বাংলাদেশে যে টাকা পার্থক্যটা হচ্ছে প্রায় ১৪ টাকা। অর্থাৎ আজকের চায়না টাকার রেট ১৫.১৩ টাকা।
চায়নার ১০০ ইউয়ান বাংলাদেশের কত টাকা
বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে চায়না সাথে ব্যবসা-বাণিজ্যের সাথে জড়িত। বিশেষ করে ইলেকট্রনিক পণ্য সাথে বাংলাদেশ অনেক বেশি পরিচিত এবং সব থেকে আমদানি বেশি করে থাকে। তাই বাঙ্গালীদের চীন সম্পর্কে অনেক কিছু জানার আগ্রহ থাকে। এ জন্য অনেকে চায়নার ১০০ ইউয়ান লিখে বা অনুসন্ধান করে থাকেন। অর্থাৎ আজকের চায়নার ১০০ ইউয়ান বাংলাদেশের ১৫১৩ টাকা।
চায়নার ৫০০ ইউয়ান বাংলাদেশের কত টাকা
এর মধ্যে থেকে অনেকের আবার চায়নার ৫০০ ইউয়ান বাংলাদেশের কত টাকা জানতে আগ্রহী। এখানে আমরা চায়নার ৫০০ ইউয়ান আর বাংলাদেশের কত টাকা হয় সে বিষয়ে কনভার্ট করেছি। এবং আপনাদের জন্য আপডেট তথ্য সংগ্রহ করে এখানে উল্লেখ করেছি। তাই আপডেট তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। অর্থাৎ চায়নার ৫০০ ইউয়ান আর বাংলাদেশের ৭৫৬৫ টাকা।
চায়নার ১০০০ ইউয়ান বাংলাদেশের কত টাকা
এছাড়া অনেকে চায়না ১০০০ ইউয়ান সমান বাংলাদেশের কত টাকা জানতে চান। এজন্য ১০০০ ইউয়ান সমান বাংলাদেশের কত টাকা তা এখানে উল্লেখ করেছি। অর্থাৎ চায়নার ১০০০ ইউয়ান বাংলাদেশের ১৫১৩০ টাকা।
চায়না থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক
আপনি যদি ব্যাংকের মাধ্যমে চালা থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে চান তাহলে ২ পার্সেন্ট বোনাস পাবেন। অর্থাৎ আপনার থেকে কোন চার্জ কেটে নেওয়া হবে না। আর যদি কোন হিন্দি বাব্বিকার সিস্টেম পদ্ধতি ব্যবহার করে বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে চান তাহলে আপনাকে অনেক টাকা চার্জ হিসেবে প্রেরন করতে হবে। তাই যে কোন প্রবাসী ভাইদের উচিত ব্যাংক সিস্টেম পদ্ধতি ব্যবহার করে বাংলাদেশে টাকা পাঠানো। আর এ ব্যাংক সিস্টেম পদ্ধতি সরকারিভাবে লেনদেন বৈধ করা হয়েছে। আর অন্য সকল লেনদেন পদ্ধতি অবৈধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে।
শেষ কথা
আশা করছি এই পোস্ট করে আপনারা অনেকটা উপকৃত হয়েছেন। এবং আপনাদের অনুসন্ধান করার তথ্য এখান থেকে জানতে পেরেছেন। যদি সত্যিই চায়না ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা এই পোস্ট সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অনেক বেশি ধন্যবাদ। এবং আপনার আশেপাশের ব্যক্তিদেরকে এ পোস্ট বেশি বেশি শেয়ার করে চ্যানেল মূল্যবান মূল্য সম্পর্কে জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ